ম্যাডাম যখন বউ সকল পর্ব
#গল্পঃম্যাডামযখনবউ
#পর্বঃ০৯
আমিঃ না আংকেল এখন চলে গেছে।
=আংকেলঃ যাক ভালো। তা বাবা কি যেন বলতে গেলে।
=আমিঃ বলছিলাম কি আংকেল। আপনার মেয়ের মত এত ভালো মেয়ে হয়না। আসলে আমি সত্যি অনেক ভাগ্যবান যে এত ভালো একটা মেয়ে আমার বউ।
এই কথাটা বলেই আমি নুসরাতের দিকে তাকাতেই দেখি নুসরাত আমার দিকে চোখ বড় বড় করে রাগী ভাবে তাকিয়ে আছে। ওকে দেখে মনপ হচ্ছে এখনই আমাকে মেরে ফেলবো। আমিতো ভয় পেয়ে আর ওর দিকে না তাকিয়ে চুপ করে খেতে লাগলাম। আল্লাহ ই জানে একা পেলে আমাকে কি করে। তারপর আংকেল আমাকে বলে,,,,,,(৮ম পর্বের পর থেকে)
=আংকেলঃ বাবা নুসরাত আমার এক মাত্র মেয়ে আমার কোন ছেলে নাই যে সে এখন আমার কোম্পানির ভার নিবে।
=আমিঃ আংকেল আপনি ঠীক কি বলতে চাচ্ছেন আমি ঠীক বুঝতে পারছিনা।
=আংকেলঃ আমি বলতে চাচ্ছি যে এখন থেকে তুমি আমার কোম্পানি দেখাশুনা করো।
=আমিঃ সরি আংকেল আমি এই দায়িত্ব নিতে পারবোনা।
=আংকেলঃ কেন বাবা।
=আমিঃ নুসরাতের সাথে বিয়ে হওয়ার আগে আমি যেমন আপনার কোম্পানির একজন সাধারণ কর্মচারি ছিলাম। বিয়ের পর আমি চায়না এখন স্ত্রীর সুযোগ নিয়ে বড় কিছু হতে।
=আংকেলঃ,,,,,,,,,,,,।(চুপ)
=আমিঃ আপনি যদি এই বিষয়ে আর কোন কথা না বলেন সেটাই ভালো হয়। আর নুসরাত চায়লে আগের মত অফিসে যেতে পারে।এতে করে আমার পরিবারের কেউ কিছু বলবেনা।
এই কথা গুলো বলে খাবার টেবিল ছেড়ে চলে যেতে লাগলাম। যাওয়ার আগে নুসরাতের দিকে তাকিয়ে দেখি সে আমার দিকে অবাক চোখে তাকিয়ে আছে। তারপর আমি রুমে চলে গেলাম।
=আংকেলঃ তুই সত্যি বলছিসরে মা রাজ খুব ভালো ছেলে। ওকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়ে তুই কোন ভুল করিস নাই।
=নুসরাতঃ আমি তো তোমাকে আগেই বলেছিলাম বাবা। রাজ সবার থেকে আলাদা।
=আংকেলঃ হ্যারে মা, ওর যায়গায় অন্য কেউ হলে আমার এক কথায় কোম্পানির সব দায়িত্ব নিতে রাজি হয়ে যেতো কিন্তু ও তা করলো না।
=নুসরাতঃ আচ্ছা বাবা তুমিও এখন খাওয়া দাওয়া শেষ করে ঘুমিয়ে পড় কেমন।
আমি রুমের ভেতর বসে আছি একটু পর নুসরাত এলো। এসে আর কোন কথা না বলে চুপ করে আমার পাশে বসলো। ও বসার পর আমি ঘুমানোর জন্য একটা বালিশ নিয়ে সোফায় যেতে লাগলাম। ঠীক তখনই নুসরাত আমাকে বলে,,,,,,,,,
=নুসরাতঃ আজকে আপনি খাটে ঘুমান।
=আমিঃ,,,,,,,,।(কিছু না বলে পেছন ফিরে ওর দিকে তাকালাম)
=নুসরাতঃ এভাবে তাকানোর কি আছে। আজকে আর সোফায় ঘুমাতে হবেনা।
=আমিঃ তাহলে কথায় ঘুমাবো।
=নুসরাতঃ কথায় ঘুমাবেন মানে, খাটে ঘুমাবেন।
=আমিঃ তাহলে আপনি কথায় ঘুমাবেন।(অবাক হয়ে)
=নুসরাতঃ কথায় আবার কি? আমিও আপনার সাথে খাটে ঘুমাবো।
=আমিঃ কি কি কি বললেন। আ আ আপনি আমার সাথে ঘুমাবেন।তাও একই খাটে।(আমতা আমতা করে)
=নুসরাতঃ হ্যা, খাটে ঘুমাবো। আর তাছাড়া আমি আপনার মত সোফায় ঘুমাতে পারবোনা।(দুষ্টমি হাসি দিয়ে।)
=আমিঃ ঐ আমি ও কোনদিন সোফায় ঘুমায়নি বুঝলেন। কাল শুধু আপনার কথার জন্য সোফায় ঘুমাতে হয়ছে।
=নুসরাতঃ তাই নাকি শুধু আমার কথার জন্য সোফায় ঘুমাইছেন।
=আমিঃ হ্যা, শুধু আপনার কথার জন্য। জীবনে স্বপ্নে ভাবিনি যে বাসর রাতে সোফায় ঘুমাতে হবে।
=নুসরাতঃ হুমম এখন ও অনেক কিছু আছে যা আপনি কখনো স্বপ্নে ভাবতে পারবেন না বুঝলেন।
=আমিঃ এ্যাএ্যাএ্যাএ্যা।
=নুসরাতঃ এভাবে মুখ হা করে না থেকে চুপচাপ শুয়ে পরুন।
তারপর আমি আর কোন কথা না বলে খাটের মাঝ খানে কোলবালিশ টা রেখে খাটের এক পাশে শুয়ে পড়লাম।
=নুসরাতঃ মাঝ খানে কোলবালিশ দিলেন কেন?
=আমিঃ যাতে ঘুমের মধ্যে কারো সমস্যা না হয়।
=নুসরাতঃ কি সমস্যা?
=আমিঃ ঘুমের মধ্যে যদি ভুল করে কোলবালিশ মনে করে আপনাকে জরিয়ে ধরি।
=নুসরাতঃ এতে সমস্যা কি? নিজের বউকেই তো জরিয়ে ধরবে।(মনে মনে)
=আমিঃ ওভাবে চোখ বড় করে আমার দিকে তাকিয়ে থেকে লাব নেই ম্যাডাম। সত্যি কথা হলো ঘুমের মধ্যে আমি কি করি তা আমি নিজেও জানি না।
=নুসরাতঃ এটা দেওয়ার পর ও যদি এমন কিছু হয় তাহলে আপনাকে আমি কি যে করবো তা আর বললাম না।(অভিমানি রাগ)
=আমিঃ এমন কিছু যাতে না হয় সেজন্যেই তো এই বডার দিলাম। এবার আপনি নিশ্চিন্তে ঘুমান।
এই কথা বলে আমি ঘুমিয়ে গেলাম।
আর অন্য দিকে নুসরাত,
=নুসরাতঃ বোকা গরদোব একটা। শয়তান টাকে মন চাচ্ছে মেরেই ফেলি কিন্তু ওকে মারলে তো আর নিজে বাঁচব না। ওকে যে নিজের জীবন থেকে বেশি ভালোবাসি। আরে ঘুমের মধ্যে নিজের বউকেই তো জরিয়ে ধরবি আর তো কাউকে না। তানা সাহেব দুজনের মাঝে কোলবালিশ দিয়ে রাখছে। কাল রাতে ওর মন পরীক্ষা করার জন্য শুধু বলছি ওকে স্বামী হিসাবে মানিনা ব্যাস সাহেব সেই কথা মত চলছে।
আরে বোকা তোকে তো সেই ১ম যেদিন দেখছি সেদিনই ভালো বেসে ফেলছিলাম। পাগলটা তো আর জানেনা যে এই বিয়েটা শুধু মাত্র আমার চাওয়ার জন্যেই হয়েছে। পাগলটা কে যে সত্যি অনেক ভালোবাসি। কিন্তু পাগলটা কে যে কি করে আমার এই না বলা ভালোবাসাটা বুঝাবো। বাহ্ কি সুন্দর আমার ঘুম কেড়ে নিয়ে নিজে কি আরামে ঘুমাচ্ছে।ঘুমান্ত অবস্থায় ওকে দেখতে একদম বাচ্চাদের মত লাগছে।মন চাচ্ছে ওকে জড়িয়ে ধরে কাটিয়ে দি হাজারটা রাত। কিন্তু বুদ্ধটা বডার তৈরি করে রাখছে। উফফ!! এই কোলবালিশ টাকে যে কি কর বুঝতে পারছি না। আমাদের দুজনের মাঝখানে একদম সতিন হয়ে আছে। (একা একা মনে মনে ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে গেলো)
এদিকে আমি,,,,
অনেক সকালে ঘুমটা ভেঙে গেলো। নুসরাতের দিকে তাকিয়ে দেখি ও এখনও ঘুমিয়ে আছে। সকালের মিস্টি রোধ ওর মুখে এসে পড়ছে। এতে ওকে আরও সুন্দর লাগছে। আমি এক পলকে ওর দিকে চেয়ে আছি। সত্যি কথা বলতে এই ২দিনে আমি ওকে ভালোবাসে ফেলছি। কিন্তু আমি ভালোবাসলে কি হবে সেতো আর আমাকে ভালোবাসে না। হঠাৎ খেয়াল করলাম নুসরাত চোখ নড়েচড়ে উঠলো। এটা দেখে আমি ঘুমের ভাব ধরলাম। নুসরাতের ঘুম ভাঙ্গতেই ও কিছু সময় আমার দিকে তাকিয়ে থেকে ফ্রেশ হতে চলে গেলো। একটু পর ফ্রেশ হয়ে বাইরে এসে চুলের পানি মুছতে লাগলো।
এটা দেখে আমার খুব ইচ্ছা করছে ওকে পেছন থেকে গিয়ে জরিয়ে ধরি। কিন্তু সেই অনুমতি আমার নেই তাই ইচ্ছাটা কে মনের ভেতরই রেখে দিলাম। কি ভাগ্য আমার বিয়ে করা বউ তারপর ও স্পর্শ করার অনুমতি নেই।
=নুসরাতঃ এ যে মি.।( আমাকে ধাক্কা দিয়ে)
=আমিঃ হুমম বলুন।
=নুসরাতঃ বলি মন কথায় আছে হ্যা।সেই কখন থেকে ডাকছি শুনতে পান না।
=আমিঃ আমার মন কি এখন আর আমার কাছে আছে সেটা তো এখন তোমার কাছে।(মনে মনে)
=নুসরাতঃ কি হলো কিছু জিজ্ঞেস করছি বুঝতে পারেননি।
=আমিঃ মন আবার কথায় থাকবে আমার মন তো মনের জায়গায়ই আছে।
=নুসরাতঃ আমার তো মনে হয়।
=আমিঃ আপনার মনে না হলে আমি কি করতে পারি। দেখি একটু সাইডে যান আমি ফ্রেশ হতে যাবো।
এই কথাটা বলে ওখানে আর না দাঁড়িয়ে সোজা ফ্রেশ হতে চলে গেলাম। ধূর আর একটু হলেই ধরা খেয়ে যেতাম। তার পর ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে রুমে গিয়ে শুয়ে থাকলাম। দুপুরের দিকে নুসরাত এসে বলে,,,,,
=নুসরাতঃ ঐ তৈরি হয়ে নিন।
=আমিঃ কেন?
=নুসরাতঃ যেটা বলছি সেটা করুন। এত প্রশ্ন করেন কেন আপনি।
=আমিঃ কথায় যেতে হবে সেটা তো বলেন
=নুসরাতঃ মরতে যাবো।
=আমিঃ না না আমার এত তাড়াতাড়ি মরার কোন শোখ নেই। আপনিই যান। আমি বাসাতেই ভালো আছি।
=নুসরাতঃ ঐ আর একটা কথা বললে একদম মেরেই ফেলবো। যা তাড়াতাড়ি তৈরি হয়নে।(আমার জামার কলার ধরে)
=আমিঃ আচ্ছা। (ভয়ে ভয়ে)
তার পর ও আমাকে ছেড়ে দিলো।আর আমিও আর কোন কথা না বলে চুপ করে তৈরি হয়ে নিলাম। বাপের আমি তো জানতাম রাগি কিন্তু এখন তো দেখছি গুন্ডি ও আছে।
=নুসরাতঃ কি হলো তৈরি হতে এত সময় লাগে কেন।
=আমিঃ এই তো হয়ে গেছে।(বাইরে এসে)
তারপর ও আমার মাথা থেকে পা অবদ্ধি তাকিয়ে বলে,,,,,,,
=নুসরাতঃ হুমম ঠীক আছে চলুন।
আমিও আর কোন কথা না বলে চুপ করে ওর পেছন পেছন যেতে লাগলাম। তারপর নুসরাত নিজে গাড়ি ড্রাইভ করে একটি রেস্টুরেন্টর কাছে এসে থামলো। তারপর ভেতরে যেতেই দেখি ৫/৬ মেয়ে বসে আছে। আমরা কাছে যেতেই তাদের ভেতর থেকে একজন বলে ওঠে,,,,,,,,,,
=মেয়েটিঃ কিরে নুসরাত তোর আসতে এত সময় লাগে।
=নুসরাতঃ আরে কি করবো একজন কে তৈরি করাতে গিয়ে লেট হয়ে গেলো।(আমার দিকে তাকিয়ে)
=আমিঃ নাহ্ আমার মানসম্মান বুঝি এবার গেলো।(মনে মনে)
=নুসরাতঃ পরিচয় করিয়ে দি।এ হচ্ছে আমার বন্ধু,,,,,,,,,,,,,,।
সবার সাথে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিলো।
=নুসরাতঃ আর এ হচ্ছে আমার। (সম্পূর্ণ কথা বলার আগে।)
=মেয়েগুলোঃ থাক আর পরিচয় করিয়ে দিতে হবেনা। আমরা সবাই বুঝে গেছি।
তারপর সবাই মিলে অনেক গল্প করতে লাগলো।আর আমি মেয়েদের মাঝে কোন কথা না বলে চুপ করে তাদের কথা শুনতে লাগলাম। তারপর খাওয়া দাওয়া শেষ করে সবাই চলে যাওয়ার সময় একটি মেয়ে আমার সাথে হাত মেলানোর জন্য হাতটা এগিয়ে দিতেই নুসরাত তার হাতটা ধরে বলে,,,,,,
=নুসরাতঃ ঐ তোর না বাসায় যেতে হবে।
=মেয়েটিঃ বাব্বা বিয়ে হয়নি ২ দিন হলো আর এখনই বরের জন্য এত প্রেম।
=নুসরাতঃ বারে আমার বরের জন্য আমার প্রেম থাকবেনা তো কি থাকবে হ্যা।
=মেয়েটিঃ হুমম বুঝতে পারছি। ভয় নেই তোর বরকে আমরা নিয়ে যাবোনা।
=নুসরাতঃ নিয়ে যেতে দিলেতো নিয়ে যাবি।
তারপর আরো অনেক কথা বলে সবাউ চলে গেলো।আর আমি মনের ভেতর শুধু একটা কথা ঘুরপাক খাচ্ছে। নুসরাত ওর বান্ধবী দের সাথে আমাকে নিয়ে এমন কথা বললো কেন। তার মানে কি নুসরাত ও আমাকে ভালোবাসে। নাহ্ তা কি করে হয় ওকে দেখলে তো মনে হয়না যে ও আমাকে ভালোবাসে। ধুর আমি আর এসব নিয়ে ভাবতে পারছিনা। বাসায় আসতে আসতে রাত হয়ে গেলো। তারপর আমি এসে আগের দিনের মত মাঝখানে কোলবালিশ দিয়ে শুয়ে পড়লাম।
=নুসরাতঃ উফফ!! শয়তান টা আজকেও মাঝখানে কোলবালিশ দিছে। মন চাচ্ছে ওকে আর কোলবালিশ কে ধাক্কা দিয়ে ফেলেদি।(মনে মনে)
ঘুমিয়ে আছি গভীর রাতে হঠাৎ আমার বুকের উপর ভারি কিছু অনুভব করলাম। আমি চোখ খুলে দেখি নুসরাত আমার বুকে মাথা রেখে আমাকে জরিয়ে ধরে ঘুমিয়ে আছে।এটা দেখেতো আমি ভিশন অবাক হলাম। কি ব্যাপার কোলবালিশ টা কথায় গেলো। নাহ্ খাটে তো কথাও দেখতে পারছিনা। একি কোলবালিশ পায়ের কাছে গেলো কি করে। আচ্ছা নুসরাত কি সরিয়েছে নাকি আমি ঘুমের মধ্যে সরিয়েছি কিছুই তো বুঝতে পারছি না। নুসরাত আমাকে এমন ভাবে জরিয়ে ধরে ঘুমিয়ে আছে আমি যে নুসরাত কে সরিয়ে আবার কোলবালিশ মাঝখানে দেবো সেটা করতে পারছিনা।
আচ্ছা নুসরাত কি জেনেই আমাকে জরিয়ে ধরে ঘুমিয়ে আছে নাকি ঘুমের মধ্যে জরিয়ে ধরছে। ধুর যেভাবেই ধরুক না কেন এই প্রথম জরিয়ে তো ধরছে। নুসরাত জরিয়ে ধরার পর থেকে হঠাৎ মনের মধ্যে কেমন জানি একটা ভালো লাগা অনুভব হতে লাগলো। এ যেন এক ভিন্ন অনুভূতি যা লিখে প্রকাশ করা যাবেনা। বাহ্ ঘুমান্ত অবস্থায় একটা মেয়েকে দেখতে এত সুন্দর লাগে সেটা মনে হয় নুসরাত কে না দেখলে বুঝতে পারতাম না।
খেয়াল করলাম ওর সামনের চুল গুলো ওর মুখে এসে পড়ছে। নিজের অজান্তে “ফু” দিয়ে সেই চুল গুলে সরিয়ে দিলাম। ফু দিয়ার সাথে সাথে ও আমাকে আরও শক্ত করে জরিয়ে ধরলো।তারপর আমিও আর কিছু না ভেবে ভালোবেসে নুসরাত কে জরিয়ে ধরলাম। অন্য কাউকে তো জরিয়ে ধরিনি। আমি আমার ভালোবাসার মানুষ আমার ম্যাডাম বউকে জরিয়ে ধরেছি। পরে যা হবে দেখা যাবে এখন ওকে জরিয়ে ধরে ঘুমিয়ে থাকি।
বিঃদ্রঃ বন্ধুরা পরীক্ষা শুরু হয়ে গেছে তাই গল্প দিতে একটু দেরি হতে পারে। তাই দয়া করে কেউ কিছু মনে করবেন না। আর আমার জন্য দোয়া করবেন যেন পরীক্ষাটা ভালো হয়।
To be Continue ⏩
(চলবে……….)
Writer by স্বপ্নহীন_বালক
বন্ধুরা হয়তো অন্য সবার মত গল্পের কথা গুলো গুছিয়ে লিখতে পারিনা। তার-পর লিখার চিষ্টা করি। তাই গল্পটাই Next না লিখে ভালো বা খারাপ যেটাই আপনাদের কাছে মনে হয় সেটা জানাবেন। ধন্যবাদ।
( পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষা করুন।)